স্থাপত্য পাবলিশার্স
বর্ধমান । কোন্নগর । কোলকাতা
Sthapatya Publishers
Burdwan | Konnagar | Kolkata
info.sthapatya@gmail.com
Shubhayan M: +918653792921
Arunava S: +9194323 43169
স্থাপত্য পাবলিশার্স
বর্ধমান । কোন্নগর । কোলকাতা
Sthapatya Publishers
Burdwan | Konnagar | Kolkata
info.sthapatya@gmail.com
Shubhayan M: +918653792921
Arunava S: +9194323 43169
Trending
Get real time updates directly on you device, subscribe now.
আজকে গ্রাম বাংলার এক পোড়ামাটির মন্দিরের আত্মকথা শোনাব। তিলে তিলে অবহেলায়, অনাদরে এদেশের প্রাচীন ঐতিহ্য আর ইতিহাসকে হারিয়ে ফেলার গল্প। প্রত্যন্ত গ্রামে-গঞ্জে, শহরে ছড়িয়ে থাকা শত সহস্র মৃত্যুপথযাত্রী পোড়ামাটির স্থাপত্যের মৃত্যুর গল্প।
প্রথমে, গোড়ার কথা দিয়ে শুরু করা যাক। ষোড়শ শতাব্দী থেকেই গ্রাম বাংলায় পোড়ামাটির মন্দির তৈরির একটা জোয়ার আসে। যার ফলে ষোড়শ শতাব্দীর শেষ থেকে শুরু করে বিংশ শতাব্দীর একদম শুরুর দিকেও বাংলার গ্রামেগঞ্জে অজস্র পোড়ামাটির মন্দির নির্মিত হয়েছে। তারপর দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর থেকে সেই যে সিমেন্ট/কনক্রিটের ব্যবহার শুরু হল, ধীরে ধীরে চুন সুরকির মন্দির নির্মাণের চলটাই উঠে গেল। বাংলার স্থপতি ও কারিগরদের মধ্যে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে যে শিক্ষার প্রবাহ চলে আসছিল তা এক ঝটকায় থেমে গেল কয়েক দশকের মধ্যে। ফলে ভারতবর্ষের মন্দির স্থাপত্যের একটা ধারার সমাপ্তি ঘটল।
অবশ্য এর মানে কিন্ত এই নয় যে চুন-সুরকির থেকে সিমেন্ট কংক্রিট বেশি টেকসই। বরং আজকে যে সব স্থাপত্য নির্মিত হয় তাদের আয়ু বড়জোর ১০০ বছর। অথচ এই বাংলাতেই কিন্ত এক হাজার বছরের ইটের তৈরি দেউল আজও দাঁড়িয়ে আছে সগর্বে।
যাইহোক, আজকের দিনে দাঁড়িয়ে যদি কেউ প্রশ্ন করেন – ঠিক কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে বাংলার স্থপতিরা এই সমস্ত টেরাকোটার মন্দিরগুলোর নির্মাণ করতেন? স্পষ্ট করে, কেউ এর উত্তর দিতে পারবে না। আমি নিজেও জানিনা।
অবশ্য এরকম আরো অজস্র প্রশ্নের কোন উত্তর নেই।
যেমন ধরুন, এই সমস্ত মন্দিরের ভিতগুলো ঠিক কিভাবে তৈরি করা হত? ঠিক কোন পদ্ধতি অবলম্বন করে বিভিন্ন ধরণের ছাদগুলো নির্মাণ করা হত? বিভিন্ন জায়গায় যে চুন সুরকির ব্যবহার হত তার কম্পোজিশান কি? বিভিন্ন আকারের ঠিক কত ধরণের ইট পোড়ানো হত? কিভাবে টেরাকোটার ফলকগুলো পোড়ানো হত? এত সূক্ষ্ম কাজ করার পরও আগুনের তাপে ফলকগুলো কেন বেঁকে যেত না? ইত্যাদি।
উত্তর আমরা জানিনা। কারণ, এই গোটা নির্মাণশৈলীটার কোন ডকুমেন্টেশনই করে রাখা হয়নি। আর যে সব দক্ষ কারিগররা প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে এই শিক্ষা অর্জন করেছিলেন, তাদের বর্তমান প্রজন্ম আর সেই কাজ শেখার সুযোগই পায়নি। যার ফলে আজকে, গোটা বাংলার একটা নির্দিষ্ট জেলারই (মূলত মুর্শিদাবাদ) হাতেগোনা মাত্র কয়েকটা পরিবারই চুন-সুরকির কাজ জানে। কিন্ত তারাও গোটা পদ্ধতিটা জানেনা।
কিন্ত সমস্যা তো শুধু এখানে নয়। সমস্যা হল,গোটা শৈলীটাই যদি হারিয়ে যায় তাহলে তার সংরক্ষণ করবে কে? কিভাবে? আগেকার দিনে যারা মন্দির নির্মাণ করত তারাই মন্দির পরিচর্যায় ভার নিত। আজকে তাহলে পরিচর্যাই বা করবে কে?
এই নিয়েই আজকের লেখা।
গোড়ার সমস্যাটা তো বোঝা গেল। এবার এই সমস্যা থেকেই বাকি যে সব নতুন সমস্যাগুলো তৈরি হচ্ছে সেটা ভালো করে বুঝতে হলে আমাদের, মন্দিরগুলো ধ্বংসের প্যাটার্নটা বুঝতে হবে। সবজায়গায় মোটামুটি এই একই ঘটনা ঘটছে।
শুরুতে বছরের পর বছর বর্ষার জল পেয়ে পেয়ে মন্দিরের গায়ে জন্ম নেয় ছোট্ট একটা ডালের মাথায় খান কয়েক কচি পাতা। যেহেতু বাংলার মন্দিরের মূল উপাদান আদতে মাটি তাই খুব সহজেই এই সমস্ত লতা গুল্প আঁকড়ে ধরে বেড়ে উঠতে থাকে মন্দিরের গা বেয়ে।
বর্ষা আসে বর্ষা যায়। গাছের তৈরি ছোট্ট ফাটলই একদিন আকারে বড় হতে হতে ছাদ ফাটিয়ে দেওয়ালের দিকে নেমে আসে। শরীকী ঝামেলায় গড়িমসি করে কেউ আর সংস্কার কাজে এগিয়ে আসে না। টেরাকোটার উপর ঘন সবুজ শেওলা আর শৈবালের (Lichen) আস্তরন জমতে থাকে। আর সেই একচিলতে ডালটাই ক্রমশ বাড়তে বাড়তে বট/অশ্বত্থের আকার ধারণ করে। তারপর কয়েক বছর বাদে গোটা মন্দিরটাকে আঁকড়ে ধরে প্রকান্ড ডালপালা বিস্তার করে গোটা মন্দিরটাকে ঢেকে ফেলে। চারিপাশে গাছের ঝুরি নামে মাটি অব্দি। গোটা মন্দির জুড়ে অসংখ্য ছোট বড় ফাটল তৈরি হয়।
এরপর গল্পটা কোন দিকে যাবে তার অবশ্য জোর দিয়ে বলা একটা শক্ত।
কোন কোন ক্ষেত্রে সেই বৃক্ষ আর স্থাপত্য এভাবে মিশে যায় যে দুজনকে আর আলাদা করা চেনা সম্ভব হয়না। বাঁচার প্রবল আকুতি নিয়ে গর্ভগৃহের দেওয়ালের কয়েকটা ইট হয়তো সেই গাছের কোটরের মধ্যে রয়ে যায়। তারপর বহু শতাব্দী পর কোন ইতিহাসপ্রেমী পাগল যখন অন্ধকারের মধ্যে ভেঙ্গে যাওয়া বিগ্রহ খুঁজে পায় তখন বোঝা যায় যে এখানে একদিন পোড়ামাটির তৈরি কোন স্থাপত্য ছিল এককালে।
আর ভাগ্য যদি নেহাতই সুপ্রসন্ন হয় তাহলে, মন্দির কমিটি বা গ্রামের লোকজন ঠিক করে যে মন্দিরের আশু সংস্কার প্রয়োজন। গাছ কাটা হয়। তারপর আসেন স্থানীয় মিস্ত্রি। তিনি গভীরভাবে ভাঙ্গা মন্দিরখানা পর্যবেক্ষণ করে, নিদান হাঁকেন – সিমেন্ট লাও, বালি লাও, পেইন্ট লাও ইত্যাদি। এরপর টেরাকোটার উপর আধুনিক পেইন্টের প্রলেপ বসে। কয়েকবছরের মধ্যেই সিমেন্ট আর কংক্রিটের দৌরাত্বে বেচারা চুন সুরকির মন্দিরখানার পঞ্চত্বপ্রাপ্তি ঘটে। টেরাকোটা যা অবশিষ্ট ছিল তা, উই পোকাতে খাওয়া বইয়ের পাতার মত ক্রমশ মিলিয়ে যেতে থাকে। তারপর একদিন সেই সব অবশিষ্ট টেরাকোটার ফলক গুলো চেঁছে পুঁছে তুলে দিয়ে ঝকঝকে সাদা সিমেন্টের মার্বেল বসানো হয়। এক কালে যে পোড়া ইটের তৈরি টেরাকোটার একখান মন্দির ছিল সেটাই আর বোঝার কোন উপায় থাকেনা। খান কয়েক মার্বেলের উৎসর্গ ফলক, কয়েক দফা প্রাইমার আর আধুনিক পেইন্টের আস্তরন আর বেশ খানিকটা সিমেন্ট/কনক্রিটের চাদর গায়ে মুড়ি দিয়ে নতুন সাজে, সমস্ত রকম অত্যাচার সহ্য করে রামগরুড়ের ছানার মত খানিকটা অপ্রস্তুত হয়ে দাঁড়িয়ে থাকে সে।
এই হল মোটামুটি গল্পটা। এর অন্যথা হলে সেটা অবশ্য ব্যতিক্রম।
এই একই গল্প দেখি বাংলার অসংখ্য গ্রামে গ্রামে, শহরতলিতে, মফঃস্বলে এবং শহরেও। তিনশো চারশো বছরের অজস্র টেরাকোটার অপূর্ব সমস্ত মন্দির আজ মৃত্যুপথযাত্রী। আর যাদের অবস্থা আশঙ্কাজনক তাদেরকেও ভেন্টিলেটরে পাঠিয়ে দেওয়া হচ্ছে চুন সুরকির বদলে হালের সিমেন্ট কংক্রিট ব্যবহার করে।
এবার এটাও সত্যি যে মন্দির সংরক্ষণের পদ্ধতিটা খুব সহজ নয়। কারণ প্রত্যেক মন্দিরের চুনসুরকির কম্পোজিশান আলাদা। যার ফলে সংরক্ষণের কাজটা আদতে বেশ কঠিন।
আসলে প্রাচীন স্থাপত্য সংরক্ষণ একটা আদ্যপান্ত স্পেশালিস্টের কাজ – সেটাই এদেশের ৯৯% মানুষ জানেন না। অথচ এই বাংলাতেই এক ঝাঁক মানুষ আছেন যাদের পেশা হল এই সমস্ত প্রাচীন স্থাপত্যের সংরক্ষণ করা। তাদের আমরা পোশাকি ভাষায় বলে থাকি সংরক্ষণ স্থপতি বা Conservation Architect।
সমস্যাটা হল, স্বয়ং স্টেট হেরিটেজ কমিশনই এদের বিশেষ পাত্তা দেন না অনেকসময়। কন্ট্রাক্টর ডেকেই দায়সাড়া ভাবে কাজ শেষ হয়। ফলে গ্রামের সাধারণ মন্দির কমিটির মানুষদের থেকে তো প্রত্যাশা করাটাই ভুল। যে জন্য উপরিউক্ত গল্পটারই পুনরাবৃত্তি দেখি বছরের পর বছর ধরে। আর বাংলার থেকে যে সব গুটিকয় ছেলে মেয়ে অনেক প্যাশন নিয়ে Architectural Conservation নিয়ে মাস্টার্স করে তাদের বাংলার মায়া কাটিয়ে, জীবন আর জীবিকার দায়ে দিল্লী, মুম্বাই, আহমেদাবাদের মত শহরে ছুটে বেড়াতে হয় প্রজেক্ট কিম্বা কাজের খোঁজে।
এই হল মোটামুটি গল্প। এখন প্রশ্নটা হল, চুন সুরকির সাথে সিমেন্ট/কনক্রিট ব্যবহার করলে সমস্যাটা কোথায়? সমস্যা একাধিক। এই নিয়ে খুব শিগগিরি আমরা বিশদে লেখা প্রকাশ করব আমাদের স্থাপত্যের পোর্টালে। যারা এই বিষয়ে অভিজ্ঞ তাদের আমি ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেছি সাধারণ মানুষের জন্য সহজ ভাষায় একটা লেখা লিখতে যাতে চুন সুরকির সাথে সরাসরি সিমেন্ট/ কংক্রিট ব্যবহারের সমস্যাটা বোঝা যায়।
তবে খুব সহজ ভাষায় বলতে গেলে এটা বলতে হয় যে আগেকার দিনের চুনসুরকির মন্দির আর আজকের সিমেন্ট কংক্রিটের মধ্যে একটা মূলগত ফারাক আছে। চুনসুরকির স্থাপত্য অনেক বেশি breathable। অথচ কংক্রিট একদম এয়ার টাইট একটা ব্যাপার। যে জন্য একবার চুনসুরকির উপর সিমেন্ট বা আধুনিক পেইন্টের কোটিং করে দিলে সেই স্থাপত্যের breathability ব্যাপারটা নষ্ট হয়ে যায়। যার জন্য স্থাপত্যটা ভেতর থেকে ক্ষয়ে যায়। তাছাড়া গরমে বা ঠাণ্ডায় দুটো ভিন্ন ধরণের মেটিরিয়াল ভিন্ন ভাবে সংকুচিত-প্রসারিত হয়। যার ফলে একবার সিমেন্ট ব্যবহার করলে, সেই সিমেন্টে যখন কয়েক বছর বাদে ফাটল ধরে তখন সেই ফাটল মূল স্থাপত্যতেও ধরতে শুরু করে। এই হল মূল সমস্যা।
এখন এর সমাধান কি?
হাতের পাঁচ সমাধান হিসেবে বলব যে চোখের সামনে কোন মন্দিরের গাছ গজাতে দেখলে কচি অবস্থাতেই খুব সাবধানে গাছটাকে শেকড় থেকে উপড়ে ফেলে দিন কিম্বা সম্ভব হলে ভেষজনাশক প্রয়োগ করুন। ছত্রাক জন্মাতে দেখলে, সেই অংশটা Diluted Ammonia দিয়ে ভিজিয়ে নিয়ে পরবর্তীকালে নিউট্রাল লিকুইড ডিটারজেন্ট দিয়ে ধুয়ে দিতে হবে। এছাড়া সপ্তাহে একবার দুবার করে ঐ বিশেষ অংশে Fungicidal Solution’ও ব্যবহার করা যায়। এই একই সমস্যার ক্ষেত্রে কেউ কেউ খুব পাতলা (৮%-১০%) ফর্মালিনের মিশ্রনের সাথে মৃদু ক্ষার জাতীয় পদার্থের সলিউশন তৈরি করেও ব্যবহার করে থাকেন। ক্ষেত্র বিশেষে ফর্মালিন অনেক বেশি কার্যকর।
শেষবেলায় এটুকু অন্তত জানিয়ে রাখি যে খোদ কোলকাতা মিউনিসিপ্যালিটির লিস্টেই এমন জনা কুড়ি মানুষ আছেন যাদের পেশা হল পুরনো স্থাপত্যের সংরক্ষণ করা। প্রয়োজন হলে এদের সাথে যোগাযোগ করুন। নিচে লিঙ্ক দিয়ে দিলাম। ডাক্তারি কিম্বা ওকালতি করাটা যেমন যার তার কম্ম নয়, তার জন্য যেমন একজন পেশাদার মানুষের প্রয়োজন, ঠিক তেমনই প্রাচীন স্থাপত্য সংরক্ষণ করাটাও আমার আপনার চেনা রাজু মিস্ত্রির কম্ম নয়। তাতে হিতে বিপরীত হবার সম্ভাবনাই বেশি।
এই লেখাটা পড়ে যদি কয়েকজন মানুষও সচেতন হন এবং পাড়ার রাজু মিস্ত্রির বদলে পেশাগত স্থপতির নিয়োগ করেন মন্দিরের সংরক্ষণে জন্য, তবে জানব সেটুকুই স্থাপত্যের সাফল্য। অন্তত বাংলার কয়েকটা প্রাচীন স্থাপত্য তো রক্ষা পেল। সেটুকুই অনেক।
List of Conservation Architects in Kolkata: https://www.kmcgov.in/KMCPortal/jsp/ConservationArchitect.jsp
লেখাটা ফেসবুকে শেয়ার করতে হলে ক্লিক করুন এই লিঙ্কে
লিখেছেন অরুনাভ সান্যাল, কো- ফাউন্ডার ও এডিটর, স্থাপত্য।
কৃতজ্ঞতা স্বীকারঃ অজয় কোনার, পার্থ সান্যাল, অভ্র বসু এবং তথাগত সেন। এনাদের বেশ কয়েকটি ছবি আমি এই আর্টিকেলে ব্যবহার করেছি।
এছাড়াও ইটন্ডার মন্দিরের সংরক্ষণের ছবিগুলো যে পেপারটি থেকে নেওয়া হয়েছে তার নামঃ Towards an Understanding of Cultural Biography of Monuments: Interconnecting Archival and Field Data in Reference to Late Medieval Jor-Bangla (Author: Mrinmoyee Ray) (Link)
স্থাপত্য সাধারন মানুষের মধ্যে আর্কিটেকচার ও ডিজাইন নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে বাংলা ভাষায় একমাত্র অনলাইন ম্যাগাজিন। আমাদের পাশে থেকে ও সমর্থন করে এই উদ্দেশ্য সফল করতে আমাদের সাহায্য করুন।
ওয়েবসাইট (Website) | ফেসবুক (Facebook) | ইন্সটাগ্রাম (Instagram) | লিঙ্কড-ইন (LinkedIn)
Get real time updates directly on you device, subscribe now.
Arunava graduated in Architecture from IIEST, Shibpur in May 2018. He recently acquired his Master's Degree in Rural Management (PGDRM) from the Institute of Rural Management, Anand (IRMA). He has an interest in Rural Sales, Marketing, and Consumer Behavior.
Arunava was a part of a National Team that won the ISB Invest-O-Pact by presenting a startup idea in the social impact space in ISB's Annual International Management Festival 2020. Arunava also won the Unknown Crafts Person Trophy, a national competition hosted by the National Association of Students of Architecture (NASA) in 2016. In the year 2018, Arunava co-founded Sthapatya (http://sthapatya.co/) which is India's first online magazine on Architecture in the Bengali Language.
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
অসাধারণ।আমি আপনার লেখার নিয়মিত পাঠক।
খুব প্রয়োজনীয় লেখা, বিশেষত প্রথম ও শেষাংশ খুব গুরুত্বপূর্ণ। লেখককে অভিনন্দন। নির্মাণ প্রযুক্তি নিয়ে গবেষণা হওয়া উচিৎ, নইলে সত্যি হারিয়ে যাবে (হয়ত গেছে) আমাদের পূর্বপুরুষদের জ্ঞান। গভীর পর্যবেক্ষণ এবং ইট, পোড়ামাটির ফলক, চুনসুরকির ল্যাব টেস্ট ছাড়া হয়ত প্রকৃত জ্ঞানের হদিস পাওয়া যাবে না। তার পরও আপনার লেখার আশায় অপেক্ষায় রইলাম।