স্থাপত্য পাবলিশার্স
বর্ধমান । কোন্নগর । কোলকাতা
Sthapatya Publishers
Burdwan | Konnagar | Kolkata
info.sthapatya@gmail.com
Shubhayan M: +918653792921
Arunava S: +9194323 43169
স্থাপত্য পাবলিশার্স
বর্ধমান । কোন্নগর । কোলকাতা
Sthapatya Publishers
Burdwan | Konnagar | Kolkata
info.sthapatya@gmail.com
Shubhayan M: +918653792921
Arunava S: +9194323 43169
Trending
Get real time updates directly on you device, subscribe now.
মানবজাতির দ্বারা সৃষ্ট সর্বাধিক মূল্যবান স্থাপত্য ও সংস্কৃতিকে রক্ষা করতে জাতিসংঘের শিক্ষামূলক, বৈজ্ঞানিক ও সাংস্কৃতিক সংস্থা – ইউনেস্কো বিশ্বজুড়ে সাংস্কৃতিক বা ঐতিহাসিকভাবে উল্লেখযোগ্য স্থান হেরিটেজ স্ট্যাটাসের সাথে মনোনীত করে। ইউনেস্কোর মূল উদ্দেশ্যই হলো শিক্ষা, বিজ্ঞান, সংস্কৃতি, যোগাযোগ, তথ্য ও আন্ত: সাংস্কৃতিক আলোচনার মাধ্যমে শান্তি প্রতিষ্ঠা, দারিদ্র্য বিমোচন,এবং পরবর্তী প্রজন্মের কথা মাথায় রেখে টেকসই উন্নয়ন।
ঐতিহ্যবাহী স্থান বলতে অবিলম্বে মাথায় আসে স্টোনহেঞ্জ, চীনের গ্রেট ওয়াল, এবং স্ট্যাচু অফ লিবার্টি ইত্যাদির কথা। তবে কিছু কিছু ঐতিহ্য বা স্থাপত্যের অবস্থান এত গুরুত্বপূর্ণ যে তাদের মান কোনও বিল্ডিং, স্মৃতিস্তম্ভ বা দুর্গে সীমিত করা যায় না। এই দৃষ্টান্তগুলি চিহ্নিত করতে পুরো শহরকেই বিশ্ব ঐতিহ্যের মর্যাদা দেওয়া হয়I এই তালিকায় রয়েছে অস্ট্রিয়ার সালজবার্গের মনোরম ওল্ড টাউনটি, ১৯৯৭ সালে ইউনেস্কোর “ঐতিহ্যময় শহর” তালিকায় যুক্ত হয়েছিল। অস্ট্রিয়ার সংগীত ইতিহাসের সাথে সলজবুর্গের গভীর সম্পর্ক এর বিখ্যাত মোজার্টের জন্য। সঙ্গীত অর্থাৎ অধরা সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের সাথে শহরের বারোক ভবন, স্থাপত্য নিদর্শন এবং রাস্তার নিদর্শনগুলি উল্লেখযোগ্যভাবে সংরক্ষণ করা হয়েছে। আড়াইশ বছর আগের শহরের থেকে খুব সামান্যই পরিবর্তন চোখে পরে এখানে। ইউনেস্কোর পর্যবেক্ষণ ও সংরক্ষণ এর জন্য সালজবুর্গ আগামী বহু বছর তার নিজস্ব ঐতিহ্য ও সাংস্কৃতিক ধারা বজায় রাখবে।
ইউরোপের বহু শহর যেমন গ্রীসের কোরফু (Corfu) এবং বেলজিয়ামের ব্রাগেস (Bruges) ইউনেস্কোর “ঐতিহ্যময় শহর” তালিকায় অন্তর্ভুক্তI ইউরোপের বাইরে অন্যান্য দেশে ও মহাদেশে এরকম বহু স্থাপত্য ঐতিহ্যময় শহর ছড়িয়ে আছেI
ভারতবর্ষে উনেস্কো দ্বারা চিহ্নিত ঐতিহ্যবাহি স্থান বলতেই মনে আসে আগ্রার তাজমহল, মধ্য প্রদেশের খাজুরাহো, কর্ণাটকের হাম্পি, মহারাষ্ট্রের অজন্তা-ইলোরা গুহা, বিহারের বোধগয়া, ওড়িশার সূর্য মন্দির, কোনার্ক, দিল্লির কুতুব মিনার, রেড ফোর্ট কমপ্লেক্স ইত্যাদি।
২০১১ সালে প্রথম ভারতবর্ষের থেকে তিনটি শহর – মুম্বাই, দিল্লী এবং আহেমদাবাদের মনোনয়ন যায় ঐতিহ্যময় শহর রূপে আখ্যা পাওয়ার জন্যI প্রাথমিক পুঙ্খানুপুঙ্খ বিবেচনার ভিত্তিতে আমেদাবাদ সম্ভাব্য তালিকায় স্থান পায়I কমিটির নির্বাচনের মানদণ্ডের একটি তালিকা রয়েছে বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করার জন্য, যেমন স্থানগুলি অবশ্যই সর্বজনীন মূল্যবান হতে হবে এবং কমিটি যে দশটি নির্বাচনের মানদণ্ড ব্যবহার করে, তার মধ্যে কমপক্ষে একটি পূরণ করতে হবে, এর মধ্যে কয়েকটি হল:
২০১৭ সালে প্রথম ভারতীয় শহর – গুজরাটের আহমেদাবাদ বিশ্ব ঐতিহ্যবাহী শহর হিসাবে ঘোষিত হয় উনেস্কো দ্বারা।
১৪১১ সালে সম্রাট আহমেদ শাহ তৈরি করেছিলেন এই আহমেদাবাদ শহরটি; বিশ্ব মানের কাঠামো, স্থাপত্য দ্বারা, এরপর বহু স্থাপত্য বিবর্তন ও হিন্দু, জৈন-ইসলামিক স্থাপত্যের সংমিশ্রণে শহরটি আরো পরিমার্জিত হয়েছে। বলা বাহুল্য আহমেদাবাদ ভারতবর্ষের ৬ টি প্রচীরযুক্ত শহরের অন্যতম। বর্তমানে আহমেদাবাদ শহরটি স্মার্ট সিটি তালিকাভুক্ত ও অত্যাধুনিক পরিকাঠামো যেমন অপটিক্যাল ফাইবার, বিআর.টি.এস, মেট্রো দ্বারা সুসজ্জিত। পাশাপাশি সংরক্ষিত সৌধ ও জীবনযাত্রায় পুরাতন ঐতিহ্যময় সাংস্কৃতিক স্পর্শ নিয়ে এ যেন এক চলমান জীবন্ত ইতিহাস।
সাম্প্রতিককালে ২০১৯ সালের সেপ্টেম্বর মাসে, বাকুতে (আজারবাইজান) অনুষ্ঠিত ইউনেস্কোর বিশ্ব ঐতিহ্য কমিটির ৪৩ তম অধিবেশনে রাজস্থানের পিংক সিটি জয়পুর কে বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। জয়পুর দক্ষিণ এশিয়ার আদিবাসী নগর পরিকল্পনা ও নির্মাণের একটি ব্যতিক্রমী শহর হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে, উদাহরণস্বরূপ নগর পরিকল্পনার পাশাপাশি গোবিন্দ দেব মন্দির, সিটি প্যালেস, জন্তর মন্তর এবং হাওয়া মহল প্রভৃতি স্মৃতিস্তম্ভগুলি এক সময় উত্তীর্ণ শিল্পকলা ও অনন্য দক্ষতা সম্পন্ন স্থাপত্যশৈলীর মর্যাদা অর্জন করেI এই হেরিটেজ তকমা সংযোজনের ফলে ঐতিহ্য সংরক্ষণের পাশাপাশি রাজস্থানের ঐতিহ্যবাহী সাংস্কৃতিক শিক্ষা ও জীবিকার উন্নতিও সাধন হবে যার ফলে স্থানীয় বাসিন্দাদের জীবন যাত্রার মানোন্নয়ন ও দারিদ্র দূরীকরণ সম্ভব।
তবে শুধুই শহর নয়, ঐতিহ্যবাহী গ্রাম ও আছে এদেশে। ১৯৯৭ সালে হিমাচল প্রদেশের কাংড়া জেলায় অবস্থিত ধৌলধর পরিসরে প্রায় ৩ শতাব্দী পূর্বে গড়ে ওঠা প্রাগপুর গ্রাম ও পার্শবর্তী গারালি গ্রাম হিমাচল রাজ্য সরকারের দ্বারা “ঐতিহ্যবাহী গ্রাম” হিসাবে চিহ্নিত হয়েছে যথাযথ আইন প্রণয়নের মাধ্যমে।
স্থানীয় লোককাহিনী অনুসারে, উনিশ শতকের গোড়ার দিকেই সমৃদ্ধ কুঠিয়াল সুদ সম্প্রদায় এখানে এসে বসতি স্থাপন করেছিল। নিজেদের বিদেশ সফররত পর্যবেক্ষণের সাথে মিল রেখেই এদেশের বাড়ি, স্কুল এবং হাসপাতাল ইত্যাদি নির্মাণ করেI সেইজন্যই প্রাগপুর অত্যন্ত বৈচিত্রময় স্থাপত্য শৈলীর সংমিশ্রনে ভরপুরI গ্রামের রাস্তা ঘাট বাজার এমনকি পুকুরঘাটেও নিখুঁত স্থাপত্য নিদর্শন-যেমন কাংড়া, রাজপুত, ব্রিটিশ, পর্তুগিজ, এমনকি ইতালিয়ান স্থাপত্যের সমন্বিতবৈশিষ্ট দেখতে পাওয়া যায়I প্রাগপুর থেকে তিন কিলোমিটার দূরে গারলি গ্রাম, সেখানেও প্রচুর ঐতিহ্যবাহী ভবন রয়েছে। এর মধ্যে সর্বাধিক বিশিষ্ট কাঠ ব্যবসায়ী ও প্রয়াত আইনজীবী রাই বাহাদুর মোহন লালের বাড়ি। আর একটি মনোরম বাড়ি মেলা রাম সুদ এর অনন্য ইটের জল প্রাচীর।
হাম্পি – তুঙ্গভদ্রা নদীর তীরে গড়ে ওঠা প্রায় ৪০ স্কয়ার কিলোমিটার জায়গা জুড়ে বিস্তৃত পুরানের বিজয়নগর রাজত্বের ধ্বংসাবশেষ, কর্ণাটক তথা ভারতবর্ষের সর্ব বৃহৎ ঐতিহ্যবাহী স্থান যা ইউনেস্কো দ্বারাও মনোনীতI কর্ণাটক টাউন এন্ড কান্ট্রি প্ল্যানিং এক্ট এর অধীনে স্বতন্ত্র হাম্পি ওয়ার্ল্ড হেরিটেজ এরিয়া ম্যানেজমেন্ট কর্তৃপক্ষ গঠনের দ্বারা এবং একটি মাস্টার প্ল্যান এর মাধ্যমে এর রক্ষণাবেক্ষন হয়। প্রতি ১০ বছর অন্তর এই মাস্টার প্ল্যান টি পুনর্নিমাণ সংযোজন ও প্রয়োজনীয় পরিবর্তন করা হয়। ২০০৭ সালের মাস্টার প্ল্যানে কেবল চারটি গ্রাম অন্তর্ভুক্ত ছিল হাম্পি ঐতিহ্যবাহী স্থান আওতায়। বর্তমানে সর্বশেষতম মাস্টার প্ল্যানটিতে হোসেপেট এবং গঙ্গাবতী তালুকের অন্তর্গত মোট ২৯ টি গ্রাম অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে। প্রত্নতাত্ত্বিক অঞ্চলে বাস করার দরুন গ্রামবাসীদের দৈনন্দিন কাজ আর জীবনযাত্রা হাম্পি-তে একটি সজীব ও প্রাণবন্ত ঐতিহ্য এর অংশ হিসেবে স্থান পেয়েছে।
অনুরূপ পশ্চিমবঙ্গেও দুইটি শহর কে চিহ্নিত করা হয়েছে হেরিটেজ শহর রূপে স্বীকৃতি দেবার জন্য। নদিয়া জেলার নবদ্বীপ ও কুচবিহার শহর।
নদিয়া জেলার নামকরণ এর কারণ হলো নবদ্বীপ, ৯ টি দ্বীপ যথাক্রমে অন্তর্দ্বীপ, সীমান্তদ্বীপ, রুদ্রদ্বীপ, মাধ্যদ্বীপ, গডরুমদ্বীপ, রিতুদ্বীপ, জাহ্নুদ্বীপ, মদাদরুমদ্বীপ, এবং কোলদ্বীপ এর সমষ্টিI একদা বল্লাল সেন ও লক্ষ্মণ সেন এর বাংলা রাজত্বের রাজধানী এবং একসময় বাংলার অক্সফোর্ড হিসেবে পরিচিত নবদ্বীপ গঙ্গার পারে অবস্থিত বর্তমানে অত্যন্ত ঘনজনবসতি পূর্ণ শহর, (প্রায় প্রতি বর্গকিলোমিটারে ৯৮৬৬ জন মানুষ) আজ ও ধরে রেখেছে প্রাচীন কাল থেকে বয়ে নিয়ে চলে বহু অধরা ঐতিহ্য কে, সারা বছর ধরে বহু উৎসব যেমন রাস উৎসব, রথ যাত্রা, যুগল কিশোর মেলা সাংস্কৃতিক মেল্ বন্ধনের সাক্ষী।
হিমালয়ের কোলে অপরূপ শোভার মধ্যে অবস্থিত কোচবিহার শহরের উৎস পৌরাণিক প্রাজ্ঞজ্যোতিস বা কামরূপের সাথে ওতপ্রোত ভাবে যুক্তI একদা কোচ আদিবাসীদের রাজত্ব এই শহর ব্রিটিশ রাজত্বকালেও এক গুরুত্তপূর্ণ ঘটনার সাক্ষী, ভুটানের রাজার দ্বারা আক্রান্ত ও ব্রিটিশদের দ্বারা উদ্ধার পাবার পরে আবার কোচবিহার রাজার হৃত গৌরব ফিরে পাওয়াI বহু জ্ঞানীগুণী মানুষ ও ঘটনার সাক্ষী হওয়া সত্ত্বেও কোচবিহার বহুদিন যাবৎ মানুষের বিস্মৃতির আড়ালে হারিয়ে গেছে। সংস্কারের অভাবে শহরের মনোরম দীঘিগুলো থেকে শুরু করে রাস্তা ও রাস্তার দুপাশের সারি দেয়া বনবীথি ও পুরাতন সৌধ গুলি তাদের জৌলুশ হারিয়েছে। হেরিটেজ টাউন ঘোষণার মাধ্যমে সেইসব পুরোনো স্মৃতি পুনুরুজ্জীবিত করার ভীষণ প্রয়োজন, নয়তো কালের নিয়মে মানুষ একদিন তার শিকড়ের অস্তিত্ব হারিয়ে ফেলবে।
একটি শহরের প্রাত্যহিক ঘটমান জীবনযাত্রা সহ প্রতিটা কার্য্যক্রম, রাস্তাঘাট, বাজার, দৈনন্দিন প্রতিটা জীবিকা সংরক্ষণের প্রক্রিয়াটি খুব সহজ নয়। এর জন্য দরকার নির্দিষ্ট কর্তব্য কর্মের দীর্ঘ নির্দেশিকা। প্রতিটা গুরুত্তপূর্ণ স্থাপত্য তাদের ব্যবহার, মেরামতির বিশদ নিয়মাবলী। শুধু তাই নয় প্রতিটা গুরুত্তপূর্ণ স্থাপত্যের অবস্থানের নির্দিষ্ট ব্যাসার্ধের দূরত্বের (৫০ থেকে ১০০ মিটার) মধ্যে রাস্তাঘাট বা সংলগ্ন আবাসনের মেরামতি বা পরিবর্তনের আগে কর্তৃপক্ষের থেকে অনুমতি নেয়ার প্রয়োজন আছে।
এর পাশাপাশি সবথেকে গুরুত্তপূর্ণ হলো, মানুষের সচেতনতা। স্থানীয় বা বাইরের প্রতিটা মানুষের কাছে ওই শহরের সাংস্কৃতিক ঐতিহাসিক বা গুরুত্তপূর্ণ ঘটনা বা বিখ্যাত ব্যক্তির সম্পর্কে সম্যক ধারণা পৌঁছে দেয়া। ঐতিহ্যময় শহরটি সম্বন্ধে সকলের মনে আগ্রহ ও সচেতনতা তৈরি করার প্রয়োজনীয়তা সব থেকে বেশি। এর জন্য জেলাশাসকের অধীনে একটি করে হেরিটেজ কমিটি গঠন করা হয়েছে শহরের বিভিন্ন শিক্ষিত, প্রবীণ ও জ্ঞান সম্পন্ন মানুষদের নিয়ে।
ইতালির ফ্লোরেন্স শহরে মাঝে মধ্যে রাস্তার বিশেষ প্রশস্ত অঞ্চলে পথনাটিকার দ্বারা শহরের প্রাচীন গাঁথা শোনায়, অনেকটা পুরানো দিনের চারণ কবিদের মতো, উক্ত হেরিটেজ শহর গুলির মূল সমস্যা হলো দৈনন্দিন জীবনের পরিবর্তন এর সাথে তাল মিলিয়ে সংরক্ষণের মূল ধারাটি অব্যাহত রাখা আর একই সাথে পর্যটন-সংক্রান্ত বাণিজ্যিক কার্যক্রম সুষ্ঠ ভাবে সীমিত রাখা যাতে ঐতিহ্য ও স্থাপত্যের কোনো ক্ষতি না হয়।
সময়ের সাথে সাথে জনসংখ্যা বৃদ্ধি ও জীবনযাত্রার মানোন্নয়নের জন্য শহরের পরিকাঠামোগত উন্নয়নের যখন প্রয়োজন পরে, তখন দেখা যায় ঐতিহ্য রক্ষার থেকেও প্রযুক্তি ও প্রকল্পের অগ্রাধিকার এগিয়ে আসে। এই প্রসঙ্গে উল্লেখ্য কেন্দ্রীয় মন্ত্রকের অধীনে ন্যাশনাল হেরিটেজ সিটি ডেভেলপমেন্ট এন্ড অগমেন্টেশন যোজনা বা হৃদয় স্কিম বিভিন্ন বিখ্যাত ঐতিহ্যময় শহরে প্রকল্পায়িত হয় যার জন্য রাস্তাঘাট, বিদ্যুৎ পরিষেবা ইত্যাদির প্রভূত উন্নতি সাধন হয় কিন্তু নির্মাণ প্রক্রিয়া চলাকালীন অনেক ছোট খাটো গুরুত্তপূর্ণ সৌধ ক্ষতিগ্রস্থ হবার সম্ভাবনা ঘটে।
লিখেছেন সন্ধ্যাতারা সাহা।
ফিচার ইমেজ ও বাকি ইন্টারনেট থেকে।
স্থাপত্য সাধারন মানুষের মধ্যে আর্কিটেকচার ও ডিজাইন নিয়ে সচেতনতা গড়ে তোলার উদ্দেশ্যে বাংলা ভাষায় একমাত্র অনলাইন ম্যাগাজিন। আমাদের পাশে থেকে ও সমর্থন করে এই উদ্দেশ্য সফল করতে আমাদের সাহায্য করুন।
ওয়েবসাইট (Website) | ফেসবুক (Facebook) | ইন্সটাগ্রাম (Instagram) | লিঙ্কড-ইন (LinkedIn)
Get real time updates directly on you device, subscribe now.
Recover your password.
A password will be e-mailed to you.
Looks impressive. Wish I could read and understand Bengali. Wish you all the best.
What kind of readership do you have? Are they mostly architects or people from a wider cross section?